রবিবার, ১৫ জুন, ২০২৫
কাদেরী টাইমস কলকাতা মেদিনীপুর সাহিত্য ইসলামিক রাজ্য দেশ আন্তর্জাতিক খেলা সম্পাদকীয় বিজ্ঞান, স্বাস্থ্য, ভ্রমণ ই – পেপার ও ম্যাগাজিন
ইসলামিক

কোরানের আলোকে চিকিৎসা বিজ্ঞান

ডাঃ আনসারুল হক

ইসলাম ধর্মে জ্ঞানার্জনের উপর ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরান ও হাদিসে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার ব্যাপারে নানা দিক নির্দেশনা রয়েছে। জ্ঞানার্জন বিশেষ করে চিকিৎসা শাস্ত্রের উপর ইসলাম ধর্ম গুরুত্ব আরোপ করার কারণে মুসলমানরা ইসলামের। প্রাথমিক যুগ থেকেই এব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। এর ফলে মুসলমানরা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক অবদান প্রখতে সক্ষম হল। আবু আলী সিনা, জাকারিয়া ও ইবনে রুশদ সহ আরও বহুমুসলিম মনিষী চিকিৎসা বিজ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে খেছেন। তারা চিকিৎসার নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। ইসলামের প্রথম শতাব্দিতেই মুসলিম বিশ্বের নানা প্রান্তে বহুসমৃদ্ধ হাসপাতাল গড়ে উঠেছিল। এসব হাসপাতালে বিশেষ বিশেষ রোগের চিকিৎসার জন্য আলাদা আলাদা ইউনিটও ছিল। একবার স্পেনের এক বাদশাহ রোগাক্রান্ত হয়ে পড়লে উপায়ন্ত না দেখে কর্ডোভা শহরে মুসলমানদের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন কোরান হচ্ছে মানুষের জন্য সরল ও সঠিক পথের নির্দেশক এবং তা পরলৌকিক ও পার্থিব জীবনের কল্যান নিশ্চিৎকারী গ্রন্থ, কোরআনে চিকিৎসা শাস্ত্রের কথা উল্লেখ করার অর্থ হল মানুষের কল্যাণে চিকিৎসা বিজ্ঞানের গুরুত্বকে তুলে ধরা। আমরা যদি মনোযোগের সাথে কোরআনের আয়াতগুলি লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাই আসমানী এই গ্রন্থে মানুষের দৈহিক ও মানসিক রোগ নিরময়ের বিষয়টি একই সঙ্গে রয়েছে সুরা রা’দের ২৮নং আয়াতে বলা হয়েছে, জেনে রাখুন কেবলমাত্র আল্লাহকে স্মরণের মাধ্যমেই আত্মা প্রশান্তি লাভ করে। অন্যদিকে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যাওয়ার জন্য মানুষ দুরাবস্থায় পতিত হয় বলেও এই মহাগ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া পরিত্র কোরআনে বিভিন্ন আযাতে সংকট ও সমস্যার মুহুর্তে ধৈর্য্য ধারণ করতে বলা হয়েছে। ধৈর্য্য ধারণের পাশাপাশি আল্লাহর স্বরণ মানুষকে আত্মিক প্রশান্তি দেয়। পাশাপাশি এর ফলে মানুষের
কঠিন পরিস্থিতি ও সমস্যা মোকাবিলায় শক্তি বৃদ্ধি পায়। ইসলাম মুসলমানদেরকে এ শিক্ষা দেয় যে, আনন্দ এবং দুখঃ কষ্ট উভয়েই ক্ষনস্থায়ী। কাজেই মানুষকে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে এবং দুঃখ কষ্টকে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এক ধরনের পরিক্ষা বলে গণ্য করতেন হবে। আর এর ফলে ঈমান আরও দৃঢ় হয়। পবিত্র কোরানে এমন সব দিক নির্দেশনা রয়েছে যা মানসিক প্রশান্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মানুষকে দূরে রাখে। যেমন ইসলামে তরুনদের বিয়ে এবং পরিবার গঠনের ওপর অপরিসীম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সুরা রুমের ২১নং আয়াতে বলা হয়েছে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের সঙ্গীনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও সহানুভূতি সৃষ্টি করেছেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য এতে নিদর্শন রয়েছে।

ইসলামের ধর্ম পারিবারিক ও আত্মীয়তার বন্ধন সুদৃঢ় রাখার ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দিয়েছে। সকল আত্মীয়স্বজন বিশেষ করে পিতা মাতার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বারবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ও সুসম্পর্ক মানুষকে মানসিক দিক থেকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ থাকতে সহায়তা করে। মুসলমানদেরকে পবিত্র কোরআন অধ্যায়ন, নামাজ আদায়, দোয়াকরা এবং অন্যান্য এবাদতের মাধ্যমে নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করতে বলা হয়েছে। তাতে মন ও স্বাস্থ্য দুই ভাল থাকে।

পবিত্র কোরআন মানসিক ও আত্মিক সমস্যার সমাধান সূত্রের পাশাপাশি দেহের নানা রোগ নিরাময়েরও পথ বাতলে দিয়েছে। ইসলাম ধর্ম রোগ প্রতিরোধের ওপরই সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেছে। কোরআনের বিভন্ন আয়াত ও হাদিসে এমন সব দিক নির্দেশনরা রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
যেমন বিশ্ব নবি সা. বলেছেন ক্ষুধার্ত না হলে ক্ষেতে বসনা এবং পেট পরিপূর্ণ হওয়ার আগেই খাওয়া শেষ কর। রাসুল সা. ও ইমাম গন এমন সব খাদ্যদ্রব্যের নাম উল্লেখ করেছেন যা ব্যাথা উপশম সহ নানা রোগ থেকে মুক্ত রাখে। একই সাথে কোরআনে অনেক খাদ্য। গ্রহণ থেকে বিরত থাকতেও বলা হয়েছে। মানুষের মন মানসিকতার উপর খাদ্যের প্রভাবের কথাও বলা হয়েছে। সুরা বাকারার ১৬৮ নং আয়াতে বাল হয়েছে, হে মানবজাতি পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে তা হতে তোমরা খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করোনা। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। কোরআনে কিছু কিছু খাদ্য ও পানীয়কে হারাম বা অবৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এসব খাদ্য ও পাণীয় মানুষের শীরর ও মনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

কোরআনে রোগ নিয়নয়কারী কিছু খাদ্যের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে, যা আল্লাহ তায়ালার শক্তি ও সামর্থের বহিঃপ্রকাশও ঘটে, এছাড়া পবিত্র কোরআনে কিছু ওষুধের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনের একটি সুরার নাম নহল বা মৌমাছি। সুরা নহলের ৬৯নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন “ওদের উদর হতে বিবিধ বর্ণ বিশিষ্ট পানীয় নির্গত হয়ে থাকে এতে মানুষের জন্য ব্যাধির প্রতিকার আছে।” রাসুল সা বলেছেন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে মধুর মত এত বেশি কার্যকর আর কোন উপাদান নাই আধুনিক বিজ্ঞানে তা প্রমানিত।

পবিত্র কোরআনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের আরেকটি দিক সম্পর্কে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। শুক্রানু থেকে জন সৃষ্টি ও ভ্রুণের বেড়ে ওঠা যে পর্যায়গুলো কোরআনে বর্ণনা করা হয়েছে তা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সংঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ।

ইসলাম ধর্মে জ্ঞানার্জনের উপর ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। পবিত্র কোরান ও হাদিসে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসার ব্যাপারে নানা দিক নির্দেশনা রয়েছে। জ্ঞানার্জন বিশেষ করে চিকিৎসা শাস্ত্রের উপর ইসলাম ধর্ম গুরুত্ব আরোপ করার কারণে মুসলমানরা ইসলামের। প্রাথমিক যুগ থেকেই এব্যাপারে উৎসাহী হয়ে ওঠেন। এর ফলে মুসলমানরা। চিকিৎসা বিজ্ঞানে ব্যাপক অবদান প্রখতে সক্ষম হল। আবু আলী সিনা, জাকারিয়া ও ইবনে রুশদ সহ আরও বহুমুসলিম মনিষী চিকিৎসা বিজ্ঞানকে সমৃদ্ধ করে খেছেন। তারা চিকিৎসার নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। ইসলামের প্রথম শতাব্দিতেই মুসলিম বিশ্বের নানা প্রান্তে বহুসমৃদ্ধ হাসপাতাল গড়ে উঠেছিল। এসব হাসপাতালে বিশেষ বিশেষ রোগের চিকিৎসার জন্য আলাদা আলাদা ইউনিটও ছিল। একবার স্পেনের এক বাদশাহ রোগাক্রান্ত হয়ে পড়লে উপায়ন্ত না দেখে কর্ডোভা শহরে মুসলমানদের কাছে চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন। আল্লাহ তায়ালা বলেন কোরান হচ্ছে মানুষের জন্য সরল ও সঠিক পথের নির্দেশক এবং তা পরলৌকিক ও পার্থিব জীবনের কল্যান নিশ্চিৎকারী গ্রন্থ, কোরআনে চিকিৎসা শাস্ত্রের কথা উল্লেখ করার অর্থ হল মানুষের কল্যাণে চিকিৎসা বিজ্ঞানের গুরুত্বকে তুলে ধরা। আমরা যদি মনোযোগের সাথে কোরআনের আয়াতগুলি লক্ষ্য করি তাহলে দেখতে পাই আসমানী এই গ্রন্থে মানুষের দৈহিক ও মানসিক রোগ নিরময়ের বিষয়টি একই সঙ্গে রয়েছে সুরা রা’দের ২৮নং আয়াতে বলা হয়েছে, জেনে রাখুন কেবলমাত্র আল্লাহকে স্মরণের মাধ্যমেই আত্মা প্রশান্তি লাভ করে। অন্যদিকে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে সরে যাওয়ার জন্য মানুষ দুরাবস্থায় পতিত হয় বলেও এই মহাগ্রন্থে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া পরিত্র কোরআনে বিভিন্ন আযাতে সংকট ও সমস্যার মুহুর্তে ধৈর্য্য ধারণ করতে বলা হয়েছে। ধৈর্য্য ধারণের পাশাপাশি আল্লাহর স্বরণ মানুষকে আত্মিক প্রশান্তি দেয়। পাশাপাশি এর ফলে মানুষের
কঠিন পরিস্থিতি ও সমস্যা মোকাবিলায় শক্তি বৃদ্ধি পায়। ইসলাম মুসলমানদেরকে এ শিক্ষা দেয় যে, আনন্দ এবং দুখঃ কষ্ট উভয়েই ক্ষনস্থায়ী। কাজেই মানুষকে যেকোনো কঠিন পরিস্থিতির জন্য সব সময় প্রস্তুত থাকতে হবে এবং দুঃখ কষ্টকে মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এক ধরনের পরিক্ষা বলে গণ্য করতেন হবে। আর এর ফলে ঈমান আরও দৃঢ় হয়। পবিত্র কোরানে এমন সব দিক নির্দেশনা রয়েছে যা মানসিক প্রশান্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিভিন্ন সমস্যা থেকে মানুষকে দূরে রাখে। যেমন ইসলামে তরুনদের বিয়ে এবং পরিবার গঠনের ওপর অপরিসীম গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। সুরা রুমের ২১নং আয়াতে বলা হয়েছে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের সঙ্গীনীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের নিকট শান্তি পাও এবং তিনি তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও সহানুভূতি সৃষ্টি করেছেন। চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য এতে নিদর্শন রয়েছে।

ইসলামের ধর্ম পারিবারিক ও আত্মীয়তার বন্ধন সুদৃঢ় রাখার ওপর ব্যাপক গুরুত্ব দিয়েছে। সকল আত্মীয়স্বজন বিশেষ করে পিতা মাতার সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বারবার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। পারিবারিক বন্ধন ও সুসম্পর্ক মানুষকে মানসিক দিক থেকে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ থাকতে সহায়তা করে। মুসলমানদেরকে পবিত্র কোরআন অধ্যায়ন, নামাজ আদায়, দোয়াকরা এবং অন্যান্য এবাদতের মাধ্যমে নিজের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করতে বলা হয়েছে। তাতে মন ও স্বাস্থ্য দুই ভাল থাকে।

পবিত্র কোরআন মানসিক ও আত্মিক সমস্যার সমাধান সূত্রের পাশাপাশি দেহের নানা রোগ নিরাময়েরও পথ বাতলে দিয়েছে। ইসলাম ধর্ম রোগ প্রতিরোধের ওপরই সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেছে। কোরআনের বিভন্ন আয়াত ও হাদিসে এমন সব দিক নির্দেশনরা রয়েছে যা রোগ প্রতিরোধের জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
যেমন বিশ্ব নবি সা. বলেছেন ক্ষুধার্ত না হলে ক্ষেতে বসনা এবং পেট পরিপূর্ণ হওয়ার আগেই খাওয়া শেষ কর। রাসুল সা. ও ইমাম গন এমন সব খাদ্যদ্রব্যের নাম উল্লেখ করেছেন যা ব্যাথা উপশম সহ নানা রোগ থেকে মুক্ত রাখে। একই সাথে কোরআনে অনেক খাদ্য। গ্রহণ থেকে বিরত থাকতেও বলা হয়েছে। মানুষের মন মানসিকতার উপর খাদ্যের প্রভাবের কথাও বলা হয়েছে। সুরা বাকারার ১৬৮ নং আয়াতে বাল হয়েছে, হে মানবজাতি পৃথিবীতে যা কিছু বৈধ ও পবিত্র খাদ্য আছে তা হতে তোমরা খাও এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ করোনা। নিশ্চয় সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। কোরআনে কিছু কিছু খাদ্য ও পানীয়কে হারাম বা অবৈধ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এসব খাদ্য ও পাণীয় মানুষের শীরর ও মনের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

কোরআনে রোগ নিয়নয়কারী কিছু খাদ্যের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে, যা আল্লাহ তায়ালার শক্তি ও সামর্থের বহিঃপ্রকাশও ঘটে, এছাড়া পবিত্র কোরআনে কিছু ওষুধের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। পবিত্র কোরআনের একটি সুরার নাম নহল বা মৌমাছি। সুরা নহলের ৬৯নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন “ওদের উদর হতে বিবিধ বর্ণ বিশিষ্ট পানীয় নির্গত হয়ে থাকে এতে মানুষের জন্য ব্যাধির প্রতিকার আছে।” রাসুল সা বলেছেন রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে মধুর মত এত বেশি কার্যকর আর কোন উপাদান নাই আধুনিক বিজ্ঞানে তা প্রমানিত।

পবিত্র কোরআনে চিকিৎসা বিজ্ঞানের আরেকটি দিক সম্পর্কে স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে। শুক্রানু থেকে জন সৃষ্টি ও ভ্রুণের বেড়ে ওঠা যে পর্যায়গুলো কোরআনে বর্ণনা করা হয়েছে তা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের সংঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্যপূর্ণ।

এছাড়া পবিত্র কোরআনে মানুষের সুস্থতার উপর ব্যাপক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। এর মধ্যে রোজার বিধান অন্যতম। মানুষের স্বাস্থ সুরক্ষায় রোজা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। মহানবী সা: বলেছেন যার ভাবার্থ এরকম রোজা রাখুন তাহলে সুস্থ থাকবেন। চিকিৎসা শাস্ত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিল হলো এর নীতিশাস্ত্র পবিত্র কোরআনে একে অপরের প্রতি ভালোবাসায় ও সহমর্মিতার ওপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে চিকিৎসাশাস্ত্রের নীতিমালায় এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পবিত্র কোরআনের নির্দেশানুযায়ী একজন মুসলিম চিকিৎসক রোগীর সাথে সুন্দর আচরণ করতে বাধ্য। বলা হয়ে থাকে, ডাক্তারের আচার ব্যবহার রোগীকে অর্দ্ধেক সুস্থ করে তোলে। কোরআনে সদাচরণের উপর অত্যন্ত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, এগুলি সবই শরীরকে শারীরিক ও মানসিক দিক থেকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। আন্তজাতিক চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা আজ যা আবিষ্কার করছেন বা আগামীতে আবিষ্কার করবেন তা পবিত্র কোরাণে এ সম্পর্কে আগেই বলা হয়েছে।

SHARE

Related posts

আবে জমজম: সৃষ্টির ইতিহাস ও বসতি স্থাপন

Qadri Times

মহানবী (স:) এর মেরাজ মোবারক

Qadri Times

যিলহজ্বের তাকবীরে তাশরীক পাঠকরা হয়
যে দিন গুলোতে

Qadri Times

Leave a Comment

হোম
ট্রেন্ডিং
ভিডিও
ই-পেপার
যোগাযোগ