
কাদেরী টাইমস: সংবাদ দাতা: জুলফিকার আলি
পূর্ব মেদিনীপুর: তমলুক

গত আড়াই বছর ধরে পানের গুছি কৃষকদের একটা বড় সমস্যা ছিল। এবং নিলামে পান ডাক হওয়ার পরে একটা পয়সা কম দেওয়ার প্রবণতা ছিল। কৃষকরা আর্থিকভাবে বঞ্চিত হচ্ছিল। গত দু-তিন বছর ধরে আলোচনার পরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে ৭০ টা গুছি কৃষকরা দেবে ব্যবসাদার এবং আড়ৎদারদের। ব্যবসায়ীদার বা আড়ৎদাররা ওই ৭০ টা গুছি অন্যত্র বিক্রি করতে পারবে। গুছি ভাঙা যাবেনা। নিলামে যা ডাক হয়েছে সেই টাকা তাকে দিতে হবে। এই ব্যাপারে কৃষকরা একটু অগোছালো অসচেতন ছিল।। নিজেদের বিষয়টা নিজেরা বুঝতে পারছিল না। সেই কারণে পান চাষী এবং আড়ৎদারদের নিয়ে সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করে কৃষি বিপণন দপ্তর। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জেলা শাসকের দপ্তরে পান চাষীদের সচেতনতা শিবির হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য কৃষি বিপণন দপ্তরের মন্ত্রী বেচারাম মান্না। বিধায়ক সৌমেন কুমার মহাপাত্র, পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাজী, অতিরিক্ত জেলাশাসক সাধারণ সৌভিক চট্টোপাধ্যায়, তমলুক মহাকুমা শাসক দিব্যেন্দু মজুমদার সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা। কৃষি বিপণন মন্ত্রী বেচারাম মান্না বলেন কৃষকরা অনেকদিন পরে সঙ্ঘবদ্ধ হতে পেরেছে। বৈঠকের পরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন পান মার্কেটে চাষীদের সচেতন করতে যান। উন্নত মানের পান তৈরি করার জন্য যে সব প্রস্তাব রেখেছে চাষিরা সরকার সেটা বিবেচনা করবে। এই পান কার্গো প্লেনের মাধ্যমে অথবা ট্রেনের মাধ্যমে ভারতবর্ষে বিভিন্ন প্রান্তে যেতে সহজ হয় তাও রাজ্য সরকারি তরফ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।।গত আড়াই বছর ধরে পানের গুছি কৃষকদের একটা বড় সমস্যা ছিল। এবং নিলামে পান ডাক হওয়ার পরে একটা পয়সা কম দেওয়ার প্রবণতা ছিল। কৃষকরা আর্থিকভাবে বঞ্চিত হচ্ছিল। গত দু-তিন বছর ধরে আলোচনার পরে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে ৭০ টা গুছি কৃষকরা দেবে ব্যবসাদার এবং আড়ৎদারদের। ব্যবসায়ীদার বা আড়ৎদাররা ওই ৭০ টা গুছি অন্যত্র বিক্রি করতে পারবে। গুছি ভাঙা যাবেনা। নিলামে যা ডাক হয়েছে সেই টাকা তাকে দিতে হবে। এই ব্যাপারে কৃষকরা একটু অগোছালো অসচেতন ছিল।। নিজেদের বিষয়টা নিজেরা বুঝতে পারছিল না। সেই কারণে পান চাষী এবং আড়ৎদারদের নিয়ে সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করে কৃষি বিপণন দপ্তর। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় জেলা শাসকের দপ্তরে পান চাষীদের সচেতনতা শিবির হয়। উপস্থিত ছিলেন রাজ্য কৃষি বিপণন দপ্তরের মন্ত্রী বেচারাম মান্না। বিধায়ক সৌমেন কুমার মহাপাত্র, পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু কুমার মাজী, অতিরিক্ত জেলাশাসক সাধারণ সৌভিক চট্টোপাধ্যায়, তমলুক মহাকুমা শাসক দিব্যেন্দু মজুমদার সহ প্রশাসনিক আধিকারিকরা। কৃষি বিপণন মন্ত্রী বেচারাম মান্না বলেন কৃষকরা অনেকদিন পরে সঙ্ঘবদ্ধ হতে পেরেছে। বৈঠকের পরে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন পান মার্কেটে চাষীদের সচেতন করতে যান। উন্নত মানের পান তৈরি করার জন্য যে সব প্রস্তাব রেখেছে চাষিরা সরকার সেটা বিবেচনা করবে। এই পান কার্গো প্লেনের মাধ্যমে অথবা ট্রেনের মাধ্যমে ভারতবর্ষে বিভিন্ন প্রান্তে যেতে সহজ হয় তাও রাজ্য সরকারি তরফ থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।